




প্রায় ৩০০ প্রজাতিরও বেশি ছাগল রয়েছে। এটা গৃহপালিত প্রাচীনতম প্রজাতির প্রাণীদের মধ্যে একটি, প্রত্নতাত্ত্’বিক প্রমাণ অনুসারে প্রাথমিক কালের। ক্যালিবার্টেড ক্যালেন্ডারের ১০,০০০ বছর আগে ইরানে ছাগল গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে পালন করা হয়ে আসছে।
ছাগল-পালন প্রাচীন ঐতিহ্য যা এখনো মিশরের মতো জায়গায় গু’রুত্বপূর্ণ।
ছাগলের দুধ, ছাগলের মাংস, চামড়া, লোম বিশ্বের অনেক স্থানে ব্যবহার হয়ে থাকে। ছাগল থেকে প্রা’প্ত দুধ দিয়ে ছাগল পনির পাওয়া যায়। নারী ছাগল ডোজ বা ন্যানইজ, প্রা’প্ত বয়স্ক পু’রুষ ছাগলকে বুকস বা বিলিস এবং উভ’য় লিঙ্গের কিশোর ছাগলকে বাচ্চা বলা হয় ।





খাসি ছাগল পু’রুষদের ওয়েদার বলা হয়। যদিও হেয়ারকেইন এবং ক্যাপ্রিন শব্দ দুটি ছাগলের মতো গু’ণমানকে বোঝায়, তবে ঘরের ছাগলের স্বতন্ত্র গন্ধ দূর করার জন্য খাসি ছাগল প্রায়ই ব্যবহৃত হয়।
জাতিসং’ঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা অনুসারে ২০১১ সালে, গোটা বিশ্বে প্রায় ৯২৪ মিলিয়ন ছাগলের বেশি রয়েছে।
আরো পড়ুন





এ যেন রূপকথাকেও হার মানায়। রূপকথায় স্বর্ণের মাছ কিংবা স্বর্ণের ডিম পাড়ার গল্প শুনেছেন নিশ্চয়ই। তবে বাস্তবে মুরগি থেকে স্বর্ণের ডিম না মিললেও মাছের পেট থেকে ঠিকই পাওয়া গেছে স্বর্ণের চেইন।
নাটোরের সিংড়া উপজেলার ডাহিয়া ইউনিয়নের বিয়াস মিস্ত্রিপাড়ার এক গৃহবধূ মাছের পেট থেকে স্বর্ণের চেইন পেয়েছেন। সোমবার (৩ জানুয়ারি) ঘটনাটি ঘটেছে মিস্ত্রিপাড়া এলাকার সুশান্ত সরকারের বাড়িতে।
সুশান্ত সরকার পেশায় একজন স্বর্ণকার। তার ভাষ্যমতে, আজ সকালে বাজার থেকে তিনি দুটি রুই মাছ কিনে বাড়িতে আনেন। কাটার পর একটি মাছের পেট থেকে একটি স্বর্ণের চেইন পান তার স্ত্রী চন্দনা রানী। চেইনটি পরে ওজন করে দেখা যায় চার আনা।





সুশান্ত সরকারের স্ত্রী চন্দনা রানী বলেন, মাছের পরিত্যক্ত অংশ ফেলতে গিয়ে তিনি নাড়ির মধ্যে চেইনটি জড়িয়ে থাকা অবস্থায় দেখতে পান। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।
ডাহিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কালাম জাগো নিউজকে এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে সিংড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শাহাদৎ হোসেন জাগো নিউজকে বলেন, মাছের পেটে স্বর্ণের চেইন পাওয়ার ঘটনা অস্বাভাবিক। খাবারের সঙ্গে মাছটি হয়তো চেইনটি খেয়ে ফেলেছে।
Alok Barta Bangla Live News
