




বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন শেষ হওয়ার পরেও থামছে না বিতর্ক। বিশেষ করে সাধারণ সম্পাদক পদ নিয়ে আলোচনা চলছে নির্বাচনের পর থেকেই। ভোটে নির্বাচিত হওয়া নতুন সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছেন তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুণ আক্তার।
তিনি নির্বাচনী আচরণবিধি না মানার অভিযোগ এনেছেন ইসি পদে নির্বাচিত চুন্নুর বিরুদ্ধেও। এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে শিল্পী সমিতির নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ সমাজকল্যাণমন্ত্রী ও সচিব বরাবর দিকনির্দেশনা চেয়ে চিঠি দিয়েছিলেন আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান। সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সমাজসেবা অধিদফতর আপিল বোর্ডকে নির্দেশ দিয়েছে।





নির্দেশনা অনুযায়ী এ ঘটনার সুরাহা করতে মাঠে নেমেছে আপিল বোর্ড। আজ ৫ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টায় শিল্পী সমিতির অফিসে জরুরি বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেখানে উপস্থিত থাকতে অভিযোগকারী নিপুণ, অভিযুক্ত জায়েদ খান ও চুন্নু, দুই নির্বাচন কমিশনার জাহিদ হোসেন, বি এইচ নিশান, শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চনকে চিঠি দিয়েছে আপিল বোর্ড। আজ সবাইকে নিয়ে বৈঠক শেষে এ জটিলতার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে বলে জানান আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান।
আজকের রায় প্রসঙ্গে জায়েদ খান বলেন, ‘আমি বরাবরই বলেছি, নানাভাবে আমাকে হেনস্হা করা হয়েছে। আমি আমার জায়গা সৎ ছিলাম, আছি, থাকবো। তাই আজকের রায়ে আমার সততার মূল্যায়ন হবে বলেই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
পাঠকের মন্তব্য: